বিজ্ঞান এগিয়ে গেল আরো একধাপ!
- Just Another Bangladeshi
- Sep 18, 2017
- 1 min read
গত সাপ্তাহে আবহাওয়া অফিস বলেছিল, আগামী সাপ্তাহের মাঝামাঝি সময় থেকে দেশে বৃষ্টিপাত হবে। আজ সোমবার রাত থেকেই বৃষ্টি শুরু হয়েছে। আবহাওয়া অফিস, জ্যোতির্বিজ্ঞান আগামী একশ বছরের আবহাওয়ার পূর্বাস বলে দিতে পারে।
বিজ্ঞানের কল্যাণে মুসলমানদের দীর্ঘদিনের বিতর্ক শেষ হতে চলেছে। এতদিন বাংলাদেশে সৌদি আরবের পরের দিন ধর্মীয় উৎসব উৎযাপিত করতো। অথচ সৌদি থেকে আমাদের সময়ের পার্থক্য তিন ঘণ্টা ।

আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার মুন সাইটিং ডটকম ফলো করে এবার গত রোজা এবং ঈদ পালন করেছে একই দিনে বিশ্বের 189 টি দেশ। আসন্ন ঈদুল আজহা থেকে বাংলাদেশও যোগ হবে সেই দলে। আগামীকাল মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে জিলহজ্জ মাসের চাঁদ দেখা যাবে সেই সাথে বাংলাদেশেও দেখা যাবে 35 মিনিটের জন্য। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলছেন, পৃথিবী যেহেতু একটা, চাঁদও একটা। সেই চাঁদ কোনো রাষ্ট্রে দেখা গেল মানে সব রাষ্ট্রেই দেখা গেল। তাই ধর্মীয় অনুষ্ঠানগুলো পালন হবে সারা পৃথিবীব্যাপী একদিনেই।
বিজ্ঞানের কল্যাণে একেকদিন একেক দেশে মুসলমানদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালনের যে বিতর্ক চলে আসছিল সেটার বিলুপ্তি হবে। সেই সাথে আল্লার পারিশ্রমিকটা কমে যাবে। এতে আল্লাও খুশি হবে। কারণ পনেরশ বছর ধরে আল্লা শবেবরাতের দিন, শবেকদরের দিন দুই তিন পৃথিবীতে নামতে হতো। এখন থেকে একদিন নামলেই হবে।
কোরানের পাতায় পাতায় বলা হয়েছে কিয়ামত তোমাদের সন্নিকটেই। পনেরশ বছর চলে গেল কিয়ামত হলো না। মুসলমানদের নবী কয়জন পাঠিয়েছেন সেটাও আল্লা নির্দিষ্ট করতে পারেন নাই। মুল্লারা বলেন, এক লাখ চব্বিশ হাজার বা দুই লাখ চব্বিশ হাজার। আবার কোরান কবে নাজিল হয়েছিল সেটাও ভুলে গেছেন এবং তাঁর দোস্ত।
বিজ্ঞান, একেবারে নির্দিষ্ট করে সব বলে দিতে পারে। আর আল্লা কিয়ামত কবে হবে সেটাও জানেন না। বেচারা ইসরাফিলকে হাজার হাজার বছর ঠাঁয় দাঁড় করিয়ে রেখেছেন সিঙ্গা একটা হাতে ধরিয়ে দিয়ে। তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, পৃথিবী কখনও ধ্বংস হবে না, মানুষ একসময় বাস করবে অন্য গ্রহে।
Comentarios